Skip to main content
-ডিজিটাল মার্কেটিং এখন একটি সাধারন বিষয়,এই বিষয়টা অনেকগুলো সোশাল মিডিয়া উপর নির্ভর
করে থাকে যেমন ফেসবুক,টুইটার,ইনস্টাগ্রাম ও ভাইবার ইত্যাদি।


-ডিজিটাল মার্কেটিং পন্য বিক্রয়ের জন্য সম্পুর্ন আলাদা একটি মাধ্যম।


-নির্দিস্ট ক্রেতার কাছে সোসাল মিডিয়া ব্যাবহার করে আপনার পন্য ক্রেতার কাছে পৈছাঁতে সক্ষম।


-ব্যাবসাকে ডিজিটালে রুপান্তর এবং কোম্পানীর বৃদ্ধি ও সমর্থন বিপণ্ন পরিকল্পনা তৈরী করা।


-সময়ের সাথে সময়োপযোগী সিন্ধান্ত গ্রহনের মাধ্যমে আপনি ব্যাবসায়ে লাভমান হোন,
যেমন বিশ্বের বড় বড় ব্যান্ডগুলার ( হুন্ডাই,আম্যাজন,আপ্যাল,ডেল,গুগল) দিকে যদি একটু লক্ষ
দেখবেন যে তাদের অনলাইন ব্রান্ডগুলো কতোটা গতিশী্‌ল, ফলে তারা ব্যাবসায়ে লাভমান হয়েছে।


-সবকিছু ভেবে এবং গবেষনা করে আপনিও সোসাল মিডিয়া ব্যাবহার করে ব্যাবসায়ে উন্নতি হোন।


-বর্তমানের সাথে ব্যাবসা প্রতিষ্ঠা-এর অধিক পন্য বিক্রয়ের জন্য আপনিও ডিজিটাল মার্কেটিং করার
পরিকল্পনা শুরু করুন।


-সময়োপযোগী বর্তমানের সাথে ডিজিটালে রুপান্তর এবং কোম্পানীর বৃদ্ধি ও সমৃদ্ধি অর্জনের লক্ষে 
বিপণ্ন পরিকল্পনা তৈরী করন।




-বর্তমান বাজারে সেরা মানের প্রতিষ্ঠান গুলার সাথে অর্থপ্রধানকৃত মালিকানাধীণ মিডিয়াগুলোর
উপার্জিত সামগ্রীর প্রচারের সাথে আপনিও অংশ গ্রহন করুন,ফলে তাদের ডিজিটাল কন্ট্যান্ট গুলার
সাথে আপনিও পরিচিত হবেন।


-একটি ভিন্নরকমের শক্তিশালী ডিজিটাল প্রক্রিয়ার উপস্থিতি বিকাশ করন।
আপনি যদি ডিজিটালের মধ্যে নিয়োগ পাওয়ার আশা করেন তাহলে আপনাকে
অনলাইনে যথাসম্ভব দৃশ্যমান হওয়া প্রয়োজন কারন নিয়োগকর্তারা যখন সম্ভাব্য প্রার্থী
আপনাকে গবেষনা করে বেচে নিবেন। 


-আপনি সময়োপযোগী আপডেট থাকবে হবে।
 যেমন বড় বড় সাইট গুলো সোশাল মিডিয়াতে প্রভাবশালী ব্যাক্তিদের অনুসরন করে থাকে,
যারফলে আপনিও শিল্পের খবরে শীর্ষে থাকা দরকার, আপনি যদি সোশাল মিডিয়ার সর্বশেষ
পরিবর্তনগুলো না জানা থাকে তাহলে আপনি বিভিন্ন সমস্যায় পড়বেন।


-ডাটা ও মার্কেটিং সমপর্কে ধারনা লাভ করুন, 
 যেমন যখন কোন মার্কেটার আপনাকে ভুলবাল বুঝিয়ে দিবে অথচ আপনি সেটা বুঝবেন না
তাহলে আপনি কোন সমস্যায় পড়তে পারেন, তাই সময়মতো আপনাকে অবশ্যই ডাটা সমপর্কে
ধারনা লাভ করতে হবে।


-আপনি এই ডিজিটাল মার্কেটিং এর ব্যাপারে একদম ভয় পাবেন নাহ।
কেননা ঝুকি ছাড়া আপনি ব্যাবসায়ে উন্নতি লাভ করতে পারবেন না,আপনি আপনার
জ্ঞান ও প্রতিভা কিভাবে কাজে লাগিয়ে নিজের উপর আত্মবিশ্বাসী হিসাবে গড়ে তুলুন,
এবং দক্ষতা ও সময়কে কাজে লাগিয়ে নিজেকে পেশাদার হিসাবে গড়ে তুলুন।


-সর্বদা অনুসন্ধানের ব্যাপারে নিজেকে আত্মবিশ্বাসী হিসাবে গড়ে তুলুন।
অনেকক্ষেত্রে হয় যে আপনি যদি যদি জুনিয়র মার্কেটার হোন তাহলে ওই সম্পর্কে
আপনার জ্ঞান থাকা একান্ত কাম্য, অভিক্ষ মার্কেটার কাছ থেকে মতামত নিয়ে নিজের
জ্ঞানকে আরো বেশি প্রসারিত করা, সময়টাই আপনাকে মার্কেটিং এর ব্যাপারে সীমাবদ্ধতায় নিয়ে আসবে ।


-ডিজিটাল মার্কেটিং এর ব্যাপারে নিজেকে ফোকাস করুন।
 ডিজটাল মার্কেটিং ক্যারিয়ারে সবচেয়ে বড় নির্ধারক হলো নিজেকে ফোকাস করা এবং নিজের
ক্রিয়েটিভির উপর  ভরসা রাখুন,আপনি যে লক্ষ অর্জন করতে চান সেই লক্ষ সমপর্কে কি কি
পদক্ষেপ দরকার সেটার ধারনা লাভ করুন।


 নিজেকে ডিজিটাল মার্কেটার হিসাবে অভিনব করে গড়ে তুলুন,কারো সাথে নিজের তুলোনা না করে
নিজের ব্যক্তিগত ব্যান্ডটি তৈরী করে সবাইকে  চমকিয়ে দিন।


-আপনি যদি ডিজিটাল মার্কেটিংয়ে সত্যি সবার থেকে আলাদা হতে চান
তাহলে নিজের ক্রিয়েভিটির উপর বিশ্বাস রেখে সামনে এগিয়ে যান 











Comments

Popular posts from this blog

Digital marketing

- ডিজিটাল মার্কেটিং হলো যখন ক্রেতারা কোনও ডিজিটাল মিডিয়া থেকে অনুসন্ধান কেনার সিদ্ধান্ত নেন, অনুসন্ধান ইঞ্জিন, সোশ্যাল মিডিয়া, সামগ্রিক ইন্টারনেট পরিসেবা থেকে অনুসন্ধান করেন। গ্রাহক ভ্রমণ এবং তাদের প্রয়োজনীয়তা নির্ধারণ করা প্রতিবার আপনার প্রতিযোগীদের সাথে প্রয়োজনীয়। তাদের ক্রিয়াকলাপগুলি অনুসরণ করুন এবং আপনার ছোট ব্যবসায়ে প্রয়োগ করুন। গুণমান ভাল কিনা তা নিশ্চিত করে পণ্য / পরিসেবা কেনার আগে একজন ক্রেতা। গ্রাহকরা ভ্রমণের সময় প্রথম পদক্ষেপে কোনও পদক্ষেপ নেন না। পরিসেবাদি এবং পণ্যের গুণমান, সংস্থান, গল্প এবং সংস্থার ক্রিয়াকলাপগুলি আপনার পরিষেবায় ক্রেতাকে আকৃষ্ট করার জন্য গুরুত্বপূর্ণ মাধ্যম

এফ কমার্স বিজনেস পেজ সাজাতে করনীয় সমূহ

একটি আকর্ষণীয় ফেসবুক পেইজ সব ব্যবসায়ের জন্য ইতিবাচক ভূমিকা রাখে। এছাড়াও  একটি প্রফেশনাল লুকিং ফেসবুক পেইজ খুব সহজেই যেকোন ব্যবসার সেল জেনারেট করতে বিশেষ ভূমিকা রাখে।  🎯একটি আকর্ষণীয় ফেসবুক পেইজ সাজাতে যা যা প্রয়োজনঃ 💯ধাপঃ ১ 🔰পেজের জন্য একটা প্রফেশনাল প্রোপাইল পিকচার তৈরী করা। 🔰পেজের কভারে পিকচার কিংবা ভিডিও প্রদান করা। 🔰এ্যাবাউট পেজে কনটেন্ট ইনফো সুন্দর করে সাজিয়ে দেওয়া। 🔰মেসেঞ্জার চ্যাটবোড। 🔰অন্যান্য সোশ্যাল মিডিয়া ইন্টিগ্রেশন। 🔰পেজের এংগেসমেন্ট বাড়ানোর জন্য ফ্রেন্ডলিস্টের সবাইকে পেজে ইনভাইট করা।  🔰পেজের সাথে সামঞ্জস্য রেখে প্রতিদিন পোস্ট করা। . 💯ধাপঃ ২  🔰আপনার পেইজকে সবার মাঝে পরিচিত করার জন্য অফার দিন । 🔰বিভিন্ন ব্লগ সাইটে আপনার পেইজ সম্পর্কে লিখুন। 🔰মাঝেমধ্যে ফেসবুকে লাইভে এসে কথা বলুন।  🔰সেল বৃদ্ধির জন্য প্রয়োজনে বুস্ট করুন।  💯ধাপঃ ৩ 🔰আপনার ব্যবসার সেল বাড়াতে পেজের সাথে মিল রেখে একটি মানসম্মত ওয়েবসাইট তৈরী করুন। 🔰প্রয়োজন মতো ডোমেইন এবং হোস্টিং কিনুন। 🔰আপনার পেইজ থেকেই ওয়েবসাইটকে প্রমোট করুন। তাই এখন থেকে আপনার ব্যবসার প্রচার-প্রসার ঘট...